Recent Posts

ফল চাষ

  • ভারত থেকে ৪ লাখ ৯ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি

    শর্তসাপেক্ষে ৯৫ জন আমদানিকারককে ভারত থেকে ৪ লাখ ৯ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক সংগ্রহ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান ও অতিরিক্ত সচিব মুজিবর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ অনুমতি দেওয়া হয়। চিঠির শর্ত অনুযায়ী, ২১ জুলাইয়ের মধ্যে চালের এলসি (ঋণপত্র) খুলতে হবে এবং ১১ আগস্টের মধ্যে আমদানিকৃত চাল দেশে বাজারজাত শেষ করতে হবে। আমদানিকৃত চালের মধ্যে ৩ লাখ ৭৯ হাজার টন সিদ্ধ চাল ও ৩০ হাজার টন আতপ চাল রয়েছে। সময় মতো এলসি খুলতে বা আমদানি করতে ব্যর্থ হলে সেসব ব্যবসায়ীদের চাল আমদানির অনুমতি বাতিল হবে বলেও সতর্ক করা হয়েছে চিঠিতে। দেশে উৎপাদিত চালের ন্যায্য বাজারমূল্য নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের নিষেধাজ্ঞায় গত বছরের ৩১ আগস্ট থেকে ভারতীয় চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে দেশে বিভিন্ন জায়গায় বন্যায় মাঠের ফসল ও গোলার শস্যের ব্যাপক ক্ষতিতে চালের বাজারে ঊর্ধ্বগতি রুখতে সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিল। এদিকে বর্তমানে দেশের খচরা বাজারে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৫৬ টাকা এবং স্বর্ণা ৪৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে চাল আমদানি শুরু হতে পারে। আমদানি শুরু হলে দেশের বাজারে চালের দাম কিছুটা কমবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চাল ব্যবসায়ী আব্দুস সামাদ জানান, আশা করছেন চলতি মাসের মধ্যে চাল আমদানি ও বাজারজাত শুরু হবে। সরবরাহ বাড়লে চালের বাজার কিছুটা হলেও কমতির দিকে থাকবে। বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল জানান, বর্তমানে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। তবে নতুন করে আমদানি শুরু হলে দ্রুত খালাসের সব ব্যবস্থা বন্দরে রয়েছে। সুত্রঃ আজকের পত্রিকা

    Read More »

খাদ্য শষ্য

  • ৮০ হাজার টন ইউরিয়া ক্রয় প্রস্তাবে সায়

    নিউজ ডেস্কঃ রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ৯৫ হাজার ৭৪৯ টাকায় ৮০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে সৌদি আরব ও কাতার থেকে ৫০ হাজার এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার। বুধবার (২৫ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামালের অনুপস্থিতিতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৩২তম বৈঠকে এ প্রস্তাবগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে অনলাইনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু সালেহ্ মোস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য আটটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হলে আটটি প্রস্তাবেরই অনুমোদন দেয়া হয়। তার মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের তিনটি, বিদ্যুৎ বিভাগের তিনটি, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের একটি, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের একটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। প্রস্তাবগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সৌদি বেসিক ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (এসএবিআইসি) থেকে ২৫ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় হবে ৫৫ কোটি ৬৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪৩৭ টাকা। এছাড়া ২০২০-২১ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে কাতার কেমিক্যাল অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যাল মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোস্পানি (মুনতাজা) কিউ, পি জে,এস,সি কাতার থেকে ষষ্ঠ লটে ২৫ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক প্রিল্ড ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৫৬২ টাকা। সুত্রঃ জাগো নিউজ

    Read More »

ভ্রমন

Best Reviews

বিজ্ঞাপন

বায়ুফ্লক

দ্বিগুণ বেড়েছে ইলিশ উৎপাদন

ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। শুধু ইলিশ নয়, বেড়েছে সামুদ্রিক অন্যান্য মাছের পরিমাণও। ফলে সরকারের রাজস্ব বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ৯২ লাখ ৯২ হাজার ৩২৯ টাকা। বাংলাদেশের দ্বিতীয় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মির রাশেদুল ইসলাম জাগো নিউজকে জানান, ২০২০-২১ অর্থবছরে এক হাজার ১৫২ দশমিক ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ ও এক হাজার ৫৮১ দশমিক ৩৬ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৫ দশমিক ৯৩ মেট্রিক টন ইলিশ ও দুই হাজার ৩২৪ দশমিক ২১ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। বিক্রিত মাছের মূল্য থেকে শতকরা এক টাকা ২৫ পয়সা হারে রাজস্ব আদায় করা হয়। সে হিসেবে ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৬ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে এক কোটি ৯২ লাখ ৯২ হাজার ৩২৯ টাকা। পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের হিসাব মতে, বছরের ব্যবধানে বিক্রির উদ্দেশ্যে সমুদ্র ও নদী থেকে শুধু এ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে গত অর্থবছরের চেয়ে এক হাজার ৩২৩ দশমিক ৩৭ মেট্রিক টন ইলিশ বেশি এসেছে। বাংলাদেশ ফিশিং বোর্ড মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী জাগো নিউজকে জানান, চার-পাঁচ বছর আগে সমুদ্রে ইলিশের আকাল দেখা দিয়েছিল। সমুদ্র থেকে খালি হাতে ফিরতে হতো জেলেদের। সামান্য কিছু ইলিশ ধরা পড়লেও সাইজ ছিল ছোট। বর্তমানে বড় ইলিশে ভরে যায় অবতরণ কেন্দ্র। নিষেধাজ্ঞার বাইরে যতটুকু সময় পাওয়া যায় তাতে সমুদ্রে গিয়ে খালি হাতে ফিরতে হয় না জেলেদের। ট্রলারভর্তি ইলিশ নিয়ে ফেরেন জেলেরা। সে ইলিশের ৮০ শতাংশই বড় সাইজের। সূত্র জানায়, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা ও প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ, অভয়াশ্রম, জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন, সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ, বিশেষ কম্বিং অপারেশনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ রয়েছে সরকারের। এসব উদ্যোগের কারণেই দক্ষিণাঞ্চলে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে। এতে উপকূলীয় জেলেরা বেশ ভালোই ইলিশ আহরণ করেছেন। পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু জাগো নিউজকে জানান, এখন প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সঠিকভাবে ডিম ছাড়তে পারে। ডিম থেকে জাটকায় রূপান্তরিত ইলিশ রক্ষায় পালন করা হয় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ, ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রক্ষা করা হয় জাটকাকে। জাটকা রক্ষা পাওয়ায় ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। এছাড়াও ৬৫ দিনের জন্য সমুদ্রে দেওয়া নিষেধাজ্ঞায় সব ধরনের মাছ বড় হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরে সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন আরও কয়েকগুণ বাড়বে বলেও জানান তিনি। সুত্রঃ জাগো নিউজ

Read More »

সরকারি

দুগ্ধ খামার

  • বাংলাদেশে আটার উচ্চমূল্য, তৃতীয়বার সতর্ক করলো এফএও

    গমের আটার দাম যখন নতুন রেকর্ড করছে তখন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশে গমের দামের বিষয়ে আবারও উচ্চমূল্য সতর্কতা দিয়েছে। নভেম্বরে টানা তৃতীয়বারের মতো বাংলাদেশে আটার দামের বিষয়ে সতর্ক করলো সংস্থাটি। সপ্তাহের শেষের দিকে ঢাকায় প্রতি কেজি আটার দাম প্রথমবারের মতো ৬০ টাকার বেশি হয়েছে। গত সেপ্টেম্বরেও আটার গড় দাম ছিল ৫০ টাকা ১০ পয়সা, যা অক্টোবরে দাঁড়িয়েছে ৫৪ টাকা ৬৫ পয়সায়। এফএও বলছে, অক্টোবরে গমের আটার দাম গত বছরের এই সময়ের তুলনায় প্রায় ৮০ শতাংশ বেশি। গত শুক্রবার প্রকাশিত মাসিক ‘ফুড প্রাইস মনিটরিং অ্যান্ড অ্যানালাইসিসে’ বলা হয়েছে, ‘আটার এই উচ্চমূল্য আমদানি মন্থরতা ও জ্বালানির উচ্চ মূল্যকেই প্রতিফলিত করে।’ বাংলাদেশই একমাত্র এশীয় দেশ যেখানে এ মাসে উচ্চ মূল্য সতর্কতা দিয়েছে এফএও। এ মাসে এই সর্তকতা দেওয়া হয়েছে মোট ৭টি দেশকে। বাংলাদেশ ছাড়াও কলোম্বিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের ৫টি দেশ রয়েছে তালিকায়। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ঢাকায় খোলা আটা বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৬২ টাকায়। ১ মাস আগের তুলনায় যা ৮ শতাংশ বেশি। গত জানুয়ারিতে রাজধানীতে আটার দাম ছিল প্রতি কেজি ৩৪ টাকা। ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকেই আটার দাম বাড়তে শুরু করে। মে মাসে ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করার পর বাংলাদেশে আটার দাম আরও বেড়ে যায়। ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশে গম আমদানি ৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসেছে। দাম বৃদ্ধির কারণে বাধ্য হয়ে আটা কম কিনতে বাধ্য হচ্ছেন মানুষ। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি আমদানিকারকরা গত অর্থবছরে ৪০ লাখ টন গম আমদানি করেছেন। আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ২৫ শতাংশ কম। চলতি অর্থবছরের গত ৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের গম আমদানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ শতাংশ কমে ৩ লাখ ৮৪ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে। চলতি মাসের শুরুর দিকে মার্কিন কৃষি বিভাগ বাংলাদেশের শস্য ও খাদ্যের পূর্বাভাসে বলেছে, উচ্চ বাজার মূল্য ও সরবরাহ কম থাকায় বাংলাদেশে গমের ব্যবহার ২০২২-২৩ বিপণন বছরে ১০ শতাংশ কমে ৬৯ লাখ টন হতে পারে। বাংলাদেশ বছরে প্রায় ১০ লাখ টন গম উৎপাদন করে এবং চাহিদার বাকি অংশ পূরণ হয় আমদানির মাধ্যমে। সুত্রঃ ডেইলি স্টার

    Read More »

Scrolling Box

খাদ্য শষ্য

  • ৮০ হাজার টন ইউরিয়া ক্রয় প্রস্তাবে সায়

    নিউজ ডেস্কঃ রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ৯৫ হাজার ৭৪৯ টাকায় ৮০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে সৌদি আরব ও কাতার থেকে ৫০ হাজার এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার। বুধবার (২৫ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামালের অনুপস্থিতিতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৩২তম বৈঠকে এ প্রস্তাবগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে অনলাইনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু সালেহ্ মোস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য আটটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হলে আটটি প্রস্তাবেরই অনুমোদন দেয়া হয়। তার মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের তিনটি, বিদ্যুৎ বিভাগের তিনটি, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের একটি, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের একটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। প্রস্তাবগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সৌদি বেসিক ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (এসএবিআইসি) থেকে ২৫ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় হবে ৫৫ কোটি ৬৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪৩৭ টাকা। এছাড়া ২০২০-২১ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে কাতার কেমিক্যাল অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যাল মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোস্পানি (মুনতাজা) কিউ, পি জে,এস,সি কাতার থেকে ষষ্ঠ লটে ২৫ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক প্রিল্ড ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৫৬২ টাকা। সুত্রঃ জাগো নিউজ

    Read More »

মাছ চাষ

  • আজ থেকে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে সুন্দরবন

    দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) থেকে সুন্দরবন পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। শর্তসাপেক্ষে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সুন্দরবন দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে ফুটট্রেইলার, ওয়াচটাওয়ারসহ বিভিন্ন স্থাপনা ব্যবহার না হওয়ায় ময়লা জমে ও ভেঙে সেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ভ্রমণকালে মানতে হবে সামাজিক দূরত্ব, স্বাস্থ্যবিধি, মাস্ক পরিধান ও ২৫ জন করে গ্রুপ ভাগ করে নৌযান থেকে বনে নামতে হবে এবং ঘুরতে হবে। একসঙ্গে বেশি লোক নামা ও ঘোরাফেরা করা যাবে না। যারা এসব শর্ত ভঙ্গ করবেন অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বন বিভাগ। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের পর থেকে ট্যুরিস্ট কম্পানিগুলো নতুন আঙ্গিকে কাজ শুরু করেছে। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং নিজস্ব গ্রুপে নানা অফার সংযুক্ত করে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে ট্যুর অপারেটরগুলো। ভ্রমণপিপাসুরাও দীর্ঘদিনের বন্দিদশা থেকে একটু প্রশান্তির আশায় ট্যুর অপারেটরদের সঙ্গে অগ্রিম যোগাযোগ ও বুকিং দিতে শুরু করেছে। ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবন খুলনার সাধারণ সম্পাদক এম নাজমুল আযম ডেভিড গণমাধ্যমকে বলেন, খুলনায় প্রায় শতাধিক ট্যুর অপারেটর আছে। এরমধ্যে ৬৩টি রেজিস্ট্রি করা। পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন প্রায় ১৫০০ কর্মকর্তা ও কর্মচারী। বনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ট্যুর অপারেটরদের বিশাল ক্ষতি হয়েছে। কিছুটা হলেও তারা এখন ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এদিকে দুই মাসের অবরোধ শেষে আজ থেকে আবার শুরু হচ্ছে সুন্দরবনে মৎস্য ও কাঁকড়া আহরণ। এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ। বনে যাওয়ার অপেক্ষায় বাগেরহাটের শরণখোলার পাঁচ হাজারের বেশি জেলে। বন অফিস থেকে পাস পারমিট নিয়ে রওনা হবেন তাঁরা। সুন্দরবনের মাছ, কাঁকড়া ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর প্রজননের জন্য ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত দুই মাস সব ধরনের বনজসম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ করেছিল বন বিভাগ। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির কারণে গত বছরের ২৫ মার্চ থেকে সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বন বিভাগ। এ ছাড়া সুন্দরবনের মাছের প্রজনন মৌসুম শুরু হওয়ায় এ বছরের ২৪ জুন থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত জেলেদেরও বনে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়। সুত্রঃ বার্তা ২৪

    Read More »

ছবি

Scrolling Box